শ্যামলী- 59/1 A/A, বড়পাড়া, সুনামগঞ্জ পৌরসভা, সুনামগঞ্জ। ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

জেলগেটে ফুল নিয়ে বিডিআর সদস্যদের জন্য অপেক্ষায় স্বজনরা

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময়ঃ ০১:০৩:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৪৭ বার পড়া হয়েছে।

ছবি:সংগৃহীত

দীর্ঘ ১৬ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন ১৬৮ বিডিআর সদস্য। প্রিয় স্বজনকে বরণ করে নিতে জেলগেটে ফুল নিয়ে অবস্থান করছেন পরিবারের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ফটকে অবস্থান করছেন তারা।

গত রোববার (২০ জানুয়ারি) বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় করা বিস্ফোরক মামলায় জামিন পান হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত ও যাদের বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয়নি এমন ২ শতাধিক আসামি।

কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাদের জামিন দেন। পরে জামিনপ্রাপ্ত বিডিআরের ১৭৮ সদস্যের তালিকা প্রকাশ করা হয়।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়।

হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।

ট্যাগসঃ

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

জেলগেটে ফুল নিয়ে বিডিআর সদস্যদের জন্য অপেক্ষায় স্বজনরা

আপডেট সময়ঃ ০১:০৩:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

ছবি:সংগৃহীত

দীর্ঘ ১৬ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন ১৬৮ বিডিআর সদস্য। প্রিয় স্বজনকে বরণ করে নিতে জেলগেটে ফুল নিয়ে অবস্থান করছেন পরিবারের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ফটকে অবস্থান করছেন তারা।

গত রোববার (২০ জানুয়ারি) বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় করা বিস্ফোরক মামলায় জামিন পান হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত ও যাদের বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয়নি এমন ২ শতাধিক আসামি।

কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাদের জামিন দেন। পরে জামিনপ্রাপ্ত বিডিআরের ১৭৮ সদস্যের তালিকা প্রকাশ করা হয়।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়।

হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।